আলোচ্য আয়াতটি কাদের ব্যাপারে নাজিল হয়েছে সে ব্যাপারে মতভেদ আছে । কেউ কেউ বলেন ,আয়াতে যেহেতু বিশেষ কিছু অদৃশ্যের বিষয় সম্পর্কে বিশ্বাসের কথা বলা হয়েছে ,আর আরবের লোকেরা এর কিছু কিছু বিষয়ের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করত , তাই আয়াতটি তাদের ক্ষে েএ প্রযোজ্য ।বিশেষভাবে ঈমান আনার পর আরবের মুমিনদের জন্য খাসভাবে প্রযোজ্য ।বিশেষভাবে ঈমান আনার পর আরবের মুমিনদের জন্য খাসভাবে প্রযোজ্য । হাদীসে এর প্রমাণ পাওয়া যায় ।তুওওয়ালা বিনতে আসলাম (রা) বলেন ,আমরা একবার মসজিদে বনু হারেছায় জোহর ও আসর নামাজ আদায় করলাম । আমরা নিয়ম মোতাবেক বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে মুখ করে নামাজে দাড়ালাম ।আমরা কেবল দুই রাকাআত আদায় করেছি , এমন সময় নবীজীর সংবাদ বাহক এসে জানালেন ,নবীজি বায়তুল্লাহর দিকে রোধ করলাম এবং অবশিষ্ট দুই রাকাত নামায বায়তুল্লাহ অভিমুখী হয়ে আদায় করলাম । নবীজির এই সংবাদ জানার পর মন্তব্য করলেন -এরাই হলো সেই লোক ,যারা অদৃশ্যের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে ।