কে
মুহরিম ব্যক্তি যদি শএু কর্তৃক বাধাগ্রস্থ হয় বা এমন রোগে আক্রান্ত হয় যা তার হজ্জ পালনে প্রতিবন্ধক , তার জন্য হালাল হওয়া বৈধ হওয়ার জন্য তাকে হারাম শরিফে জবাই করার জন্য একটি ছাগল পাঠানোর জন্য বলতে হবে । যে তা নিয়ে যাবে ,তাকে নির্দিষ্ট দিনে জবাই করার ওয়াদা দিবে । অতঃপর সে হালাল হবে । যদি সে কিরানের নিয়তকারির হয় তাহলে দুটি দম পাঠাতে হবে ।
বাধাগ্রস্থ হওয়ার দম হারামের ভিতর ব্যতিত অন্যএ জবেহ করা জায়েজ হবে না । ইমাম আবু হানিফা (র) মতে কুরবানির পরের দিন ঐ দম জবেহ করা জায়েজ ।
কুরবানির দিন ব্যতিত জবেহ করা বৈধ নেই । উমরায় বাধাগ্রস্থ ব্যক্তির দম যে কোনো সময় জবেহ করা জায়েজ। হজে বাধাগ্রস্থ হালাল হয়ে গেলে পরে তার উপর হজ্জ ও দু উমরা কাজা আদায় করা জায়েজ । হজে বাধাগ্রস্থ হালাল হয়ে গেলে পরে তার উপর হজ্জ ও দু উমরা কাজা আদায় করা ওয়াজিব ।
বাধাগ্রস্থ ব্যক্তি যখন দম পাঠায় এবং নির্দিষ্ট দিনে তা জবেহ করার ওয়াদা নেয় । অতঃপর যদি তার বাধা দূর হয় তাহলে দম ও হজ্জ পাওয়ার ব্যপারে সক্ষম হলে তার জন্য হালাল হওয়া বৈধ হবে না ।
বরং হজ্জ আদায় করা জরুরি । আর যদি দম পেতে সক্ষম হয় কিন্তু হজ্জ পেতে অক্ষম না হয় তাহলে ইহতিসানের ভিওিতে তার জন্য তার জন্য হালাল হওয়া বৈধ ।
যে ব্যক্তি মক্কায় বাধাগ্রস্থ হয় যদি তাকে উকুফ ও তাওয়াফ হতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয় তাহলে সে বাধাগ্রস্থ হিসেবে গণ্য হবে না ।