আল্লাহ তোমাদের মধ্য থেকে ঐ লোকদের যারা ঈমান এনেছে এবং যাদেরকে জ্ঞান দেয়া হয়েছে মর্যাদা উচু করে দেন।’’ {সূরা মোজাদালাহ:১১} মুয়াবিয়া থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন ঃ নবী কে বলতে শুনেছিঃআল্লাহ তায়ালা যার কল্যাণ চান তাকে দ্বিনের বুঝ দান করেন। নিশ্চয় আমি বন্টণকারি আর আল্লাহ তায়ালা প্রদান করেন ।এই উম্মত আল্লাহর বিধানের উপর অবশ্যই সর্বদা প্রতিষ্ঠিত থাকবে । কিয়ামত আসা তাদের যারা বিরোধিতা করবে তারা কোন ক্ষতি সাধন করতে পারবে না । ⫷⫸ধৈর্যের ফযিলত⨌ তিন ক্ষে েএ ইসলাম ধৈর্যধারণের প্রতি উৎসাহ প্রদান করেছে ¦(১) আল্লাহর আনুগত্যে শেষ পর্যন্ত ধৈর্য্যধারণ করা ও (২)আল্লাহর অবাধ্যতায় লিপ্ত না হয়ে ধৈর্য্যধারণ করা ও (৩)আল্লাহ কর্তিক নিরুপণকৃত দূর্ভাগ্যে ধৈর্যধারণ করা। আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ আর আমি অবশ্যই কিছু দ্বারা তোমাদেরকে পরিক্ষা করব। শএুদের ভীতি,ক্ষুধা-পিপাসা দ্বারা ,ধন -সম্পদ,প্রাণ ও ফলাদীর ক্ষতি সাধণ করে ,আর এই ধৈর্য্যশীলদের সুসংবাদ প্রদান করুন। যারা তাদের প্রতি যখন কোনো বিপদাচ্ছন্ন হয় ,তখন বলে আমরা তো আল্লাহর আধিপত্যে আর আমরা তারই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী। তাদের প্রতি তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ ও রহমতসমুহ বিদ্যমান । আর এরাই হলো হেদায়াতপ্রাপ্ত।(সূরা বাকারা ) আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত রাসুল (স) বলেন যে ব্যক্তি ধৈর্য্যধারণ করতে চায় আল্লাহ তাকে ধৈর্য প্রদান করেন । আর আল্লাহ কাউকে ধৈর্যের চেয়ে উওম ও প্রশস্ত কোন কিছু প্রদান করেননি। আবু হুরায়রা হতে বর্নিত রাসুল (স) বলেনঃকাউকে ধরাশায়ি করতে পারা প্রকৃত বাহাদুরি নয় । প্রকৃত বাহাদুর হলো যে রাগের সময় নিজেকে আয়ত্ব রাখতে পারে ।’’